শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৪
২০১৪ সালের বিদাই এর আগের ছবি।
Posted by
Unknown
at
১১:৪৫ AM
0
comments
এটি ইমেল করুন
এটি ব্লগ করুন!
Twitter-এ শেয়ার করুন
Facebook-এ শেয়ার করুন
রবিবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০১২
আগামী ১২ই ডিসেম্বর বিয়ে করছেন সাকিব আল হাসান
বিয়ে সংক্রান্ত বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন
সাকিব আল হাসান সম্পর্কে কিছু কথা:
বিশ্বের এক নম্বর অলরাউন্ডার সাকিব-আল-হাসান একজন বাম হাতি মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান এবং বাম হাতি অর্থোডক্স স্পিনার। তিনি বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (বিকেএসপি)-এর প্রাক্তন শিক্ষার্থী। এখানেই তাঁর ক্রিকেটের হাতে খড়ি। বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক সাকিব আন্তর্জাতিক ও ঘরোয়া ক্রিকেট ছাড়াও ভারতের আইপিএল-এ কলকাতা নাইট রাইডার্স এবং ইংল্যান্ডের কাউন্টি ক্রিকেটে উর্চেস্টারশায়ারের হয়ে খেলেছেন।
জন্ম
২৪ মার্চ ১৯৮৭ সালে মাগুরাতে জন্মগ্রহণ করেন সাকিব। তাঁর পুরো নাম সাকিব-আল-হাসান।
পরিবার
- দুই ভাইবোনের মধ্যে সাকিব বড়।
- মাগুরাতে সাকিবের পৈত্রিক বাড়ী
- তাঁর বাবা খুলনা বিভাগীয় দলের হয়ে ফুটবল খেলেছেন এবং মা গৃহিনী।
খেলোয়াড় জীবন
- ২০০৫ সালে মাত্র পনের বছর বয়সেই সাকিব বাংলাদেশ অনূর্দ্ধ-১৯ দলে খেলার সুযোগ পান।
- ২০০৬ সালের আগস্ট মাসে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে অভিষেক হয় সাকিবের।
- ২০০৭ সালের বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলের হয়ে খেলেছেন সাকিব। ভারতের বিপক্ষে অর্ধশত রান করেন।
- ২০০৭ সালে সাকিবের টেস্ট অভিষেক হয় ভারতের বিপক্ষে।
- ২০০৮-২০০৯ সালে সেরা অলরাউন্ডার হয়েছেন সাকিব।
- ২০০৯ সালে সহ-অধিনায়কের দায়িত্ব পান সাকিব।
- ২০০৯ সালে মাশরাফির ইনজুরিজনিত অনুপস্থিতির কারণে ওয়েষ্ট ইন্ডিজ সিরিজের বাকি সময়টা সাকিবই বাংলাদেশকে নেত্ত্ব দেন। সাকিবের নেত্ত্বে বাংলাদেশ প্রথম টেস্ট সিরিজ জয়ের স্বাদ পান।
- ২০১০ সালের দেশের মাটিতে তাঁরই নেতৃত্বে নিউজিল্যান্ডকে হোয়াইট ওয়াশ করে বাংলাদেশে। পূর্ণশক্তির কোন টেস্ট খেলুড়ে দলের বিরুদ্ধে এটাই বাংলাদেশের প্রথম সিরিজ জয়।
- সাকিব এ পর্যন্ত ৬০ বার ম্যান অফ দ্যা ম্যাচের পুরস্কার পেয়েছেন।
- ক্রিকেটের বাইরে তিনি বেশ কয়েকটি বিজ্ঞাপন চিত্রে কাজ করেছেন।
Posted by
Unknown
at
১২:৪১ AM
0
comments
এটি ইমেল করুন
এটি ব্লগ করুন!
Twitter-এ শেয়ার করুন
Facebook-এ শেয়ার করুন
শনিবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০১২
ট্রফি হাতে মুশফিকুর রহিম !!
Posted by
Unknown
at
১১:১১ PM
0
comments
এটি ইমেল করুন
এটি ব্লগ করুন!
Twitter-এ শেয়ার করুন
Facebook-এ শেয়ার করুন
শনিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০১২
Eid MuBaRaK
Posted by
Unknown
at
৯:০৬ AM
0
comments
এটি ইমেল করুন
এটি ব্লগ করুন!
Twitter-এ শেয়ার করুন
Facebook-এ শেয়ার করুন
মঙ্গলবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১২
আমাদের স্কুল শিক্ষক শামিম স্যার.........
Posted by
Unknown
at
৭:২৩ AM
0
comments
এটি ইমেল করুন
এটি ব্লগ করুন!
Twitter-এ শেয়ার করুন
Facebook-এ শেয়ার করুন
মঙ্গলবার, ২৮ আগস্ট, ২০১২
নজরুলের চলে যাওয়ার দিন!
বল বীর – বল উন্নত মম শির!
শির নেহারি’ আমারি নতশির ওই শিখর হিমাদ্রির!
বল বীর -
বল মহাবিশ্বের মহাকাশ ফাড়ি’
চন্দ্র সূর্য গ্রহ তারা ছাড়ি’
ভূলোক দ্যুলোক গোলক ভেদিয়া
খোদার আসন ‘আরশ’ ছেদিয়া,
উঠিয়াছি চির-বিস্ময় আমি বিশ্ববিধাতৃর!
মম ললাটে রুদ্র ভগবান জ্বলে রাজ-রাজটীকা দীপ্ত জয়শ্রীর!
বল বীর -
আমি চির উন্নত শির!
যার শির দেখে সারা বিশ্ব তাকিয়ে ছিলো বাংলার দিকে। তিনি এই বাংলার মোহান কবি বিদ্রোহী’ কবি কাজী নজরুল ইসলাম। আজকের এই দিনে ‘বিদ্রোহী’ কবি কাজী নজরুল ইসলাম পৃথিবীর মায়া চেড়ে, আমাদের একা রেখে পাড়ি জমান পরকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রিয় মসজিদের পাশে কবর দেওয়া হয়। কবির ৩৬তম মৃত্যু বার্ষিকিতে সুডল্যাবের পক্ষ থেকে জানাই গভীর শ্রদ্ধা।
কবি পরিচিতিঃ
নামঃ কাজী নজরুল ইসলাম (ডাক নাম “দুখু মিয়া”)
মাতাঃ জাহেদা খাতুন
পিতাঃ কাজী আমিনউল্লাহ
জন্মঃ ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দের ২৪মে (১৩০৬ বঙ্গাব্দের ১১ই জ্যৈষ্ঠ) ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামে
মৃত্যুঃ ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দের ২৯ আগস্ট (ভাদ্র ১২, ১৩৮৩ বঙ্গাব্দ) ঢাকার পিজি হাসপাতালে ।
‘বিদ্রোহী’ কথাটি জেন নিজের জীবনের সাথে লেপে নিয়েছেন এবং আমাদের জন্য রেখে গেছেন বিশাল সাহিত্য ভাণ্ডার। তাই তো বাঙ্গালীর আজ এত অহংকার। যিনি কথা বলতেন দেশের জন্য স্বাধীনতার জন্য । যার কথায় , কবিতায় থাকতো অত্যাচারিত মানুষের কথা , অবহেলিত মানুষের কথা । তিনি ছিলেন জালিম আর জলুমের জম। তাকে যেমন ভয় ফেয়েছে বৃটিশরা ঠিক তেমনি পাকিস্তানিরা। কবিতার জন্য তিনি বহুবার কারা ভোগ করেছেন। নিপীড়িত এবং অত্যাচারিত হয়েছেন শাসক গুষ্ঠিধারা।
শির নেহারি’ আমারি নতশির ওই শিখর হিমাদ্রির!
বল বীর -
বল মহাবিশ্বের মহাকাশ ফাড়ি’
চন্দ্র সূর্য গ্রহ তারা ছাড়ি’
ভূলোক দ্যুলোক গোলক ভেদিয়া
খোদার আসন ‘আরশ’ ছেদিয়া,
উঠিয়াছি চির-বিস্ময় আমি বিশ্ববিধাতৃর!
মম ললাটে রুদ্র ভগবান জ্বলে রাজ-রাজটীকা দীপ্ত জয়শ্রীর!
বল বীর -
আমি চির উন্নত শির!
যার শির দেখে সারা বিশ্ব তাকিয়ে ছিলো বাংলার দিকে। তিনি এই বাংলার মোহান কবি বিদ্রোহী’ কবি কাজী নজরুল ইসলাম। আজকের এই দিনে ‘বিদ্রোহী’ কবি কাজী নজরুল ইসলাম পৃথিবীর মায়া চেড়ে, আমাদের একা রেখে পাড়ি জমান পরকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রিয় মসজিদের পাশে কবর দেওয়া হয়। কবির ৩৬তম মৃত্যু বার্ষিকিতে সুডল্যাবের পক্ষ থেকে জানাই গভীর শ্রদ্ধা।
কবি পরিচিতিঃ
নামঃ কাজী নজরুল ইসলাম (ডাক নাম “দুখু মিয়া”)
মাতাঃ জাহেদা খাতুন
পিতাঃ কাজী আমিনউল্লাহ
জন্মঃ ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দের ২৪মে (১৩০৬ বঙ্গাব্দের ১১ই জ্যৈষ্ঠ) ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামে
মৃত্যুঃ ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দের ২৯ আগস্ট (ভাদ্র ১২, ১৩৮৩ বঙ্গাব্দ) ঢাকার পিজি হাসপাতালে ।
‘বিদ্রোহী’ কথাটি জেন নিজের জীবনের সাথে লেপে নিয়েছেন এবং আমাদের জন্য রেখে গেছেন বিশাল সাহিত্য ভাণ্ডার। তাই তো বাঙ্গালীর আজ এত অহংকার। যিনি কথা বলতেন দেশের জন্য স্বাধীনতার জন্য । যার কথায় , কবিতায় থাকতো অত্যাচারিত মানুষের কথা , অবহেলিত মানুষের কথা । তিনি ছিলেন জালিম আর জলুমের জম। তাকে যেমন ভয় ফেয়েছে বৃটিশরা ঠিক তেমনি পাকিস্তানিরা। কবিতার জন্য তিনি বহুবার কারা ভোগ করেছেন। নিপীড়িত এবং অত্যাচারিত হয়েছেন শাসক গুষ্ঠিধারা।
লিচু চোর
কাজী নজরুল ইসলাম
বাবুদের তাল-পুকুরে
হাবুদের ডাল-কুকুরে
সে কি বাস্ করলে তাড়া,
বলি থাম্ একটু দাঁড়া!
পুকুরের ঐ কাছে না
লিচুর এক গাছ আছে না
হোথা না আস্তে গিয়ে
য়্যাব্বড় কাস্তে নিয়ে
কবি যেমন ছিলেন বিদ্রহি ঠিক তেমনি ভাবে কোমল প্রকৃতির তাইতো শিশুদের জন্য রচনা করেছেন বহু ছড়া । যা পাঠকের কাজে কবির প্রতভার নানা দিক উন্মোচিত হয়। একাধারে কবি ছিলেন, সাহিত্যিক, সংগীতজ্ঞ, সাংবাদিক, সম্পাদক, রাজনীতিবিদ এবং সৈনিক। আজ কবিকে নিয়ে গবেষণা হচ্ছে । ১৯৭৬ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারিতে কবিকে একুশে পদকে ভূষিত করা হয়।
কাজী নজরুল ইসলাম
বাবুদের তাল-পুকুরে
হাবুদের ডাল-কুকুরে
সে কি বাস্ করলে তাড়া,
বলি থাম্ একটু দাঁড়া!
পুকুরের ঐ কাছে না
লিচুর এক গাছ আছে না
হোথা না আস্তে গিয়ে
য়্যাব্বড় কাস্তে নিয়ে
কবি যেমন ছিলেন বিদ্রহি ঠিক তেমনি ভাবে কোমল প্রকৃতির তাইতো শিশুদের জন্য রচনা করেছেন বহু ছড়া । যা পাঠকের কাজে কবির প্রতভার নানা দিক উন্মোচিত হয়। একাধারে কবি ছিলেন, সাহিত্যিক, সংগীতজ্ঞ, সাংবাদিক, সম্পাদক, রাজনীতিবিদ এবং সৈনিক। আজ কবিকে নিয়ে গবেষণা হচ্ছে । ১৯৭৬ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারিতে কবিকে একুশে পদকে ভূষিত করা হয়।
আজকে বাঙ্গালী জাতিকে বীরের জাতি বলা হয়না সে আগের মত , আমার হারাতে বসেছি আমাদের সেই গোরব উজ্জল ইতিহাস, আজ আমরা কাপুরুষের মত পর নির্ভরশিল । আমরা শাসক গুষ্টিরা দিনদিন শাসনের পরিমাণ বাডিয়ে চলেছি । অবহেলিত,বঞ্চিত, নিপীড়িত মানুষের হয়ে সেই আগের মত যেন মানুষ নেই। কবির কবিতায় অনুপ্রানিত হয়ে নতুন করে দেশ গড়ি ।
Posted by
Unknown
at
১০:৫৪ AM
0
comments
এটি ইমেল করুন
এটি ব্লগ করুন!
Twitter-এ শেয়ার করুন
Facebook-এ শেয়ার করুন
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি
(
Atom
)